আজকে আপনাদের জন্য গুরুত্বপুর্ন একটি সফটওয়্যার নিয়ে এসেছি। সফটওয়্যার
এর নাম হয়তো শিরোনাম দেখেই বুঝে গেছেন আর কেউ কেউ চমকে গেছেন ” যে TuneUP
2012 এখনো রিলিজ হয়নি” ভেবে, তবে হ্যাঁ TuneUp 2012 এখনো রিলিজ হয়নি
এটা সত্য কথা। আজ আমি আপনাদের জন্য TuneUP 2012 বেটা রিলিজের মধ্যে
সবচেয়ে নতুন বেটা ৬ সংস্করণটিই নিয়ে এসেছি।

যেমনঃ
০১) পিসির হার্ডডিস্ক এর খোঁজ খবর
০২) উইন্ডোজ এর গতি বৃদ্ধি করা
০৩) উইন্ডোজ এর রেজিস্ট্রি পরিষ্কার করার
০৪) অহেতুক জমা হয়ে থাকা অপ্রয়োজনীয় ফাইল গুলকে মুছে ফেলা বা পরিষ্কার করা
০৫) থিমের কালার, আইকন, লগইন স্ক্রিন পরিবর্তন সহ উইন্ডোজ কে কিছুটা কাস্টমাইজ করা
০৬) উইন্ডোজ এ ইন্সটল কৃত সফটওয়্যার সমূহ আন-ইন্সতাল্ল/মুছে ফেলা
০৭) হার্ডডিস্ক ডিফ্রাগমেন্ট করা
০৮) কাস্টম রেজিস্ট্রি এডিটর যার সাহায্য সহজেই রেজিস্ট্রি এডিট করা
০৯) ডিস্কএক্সপ্লোরার ব্যবহার করে হার্ডডিস্কের সকল ফাইলের খোঁজ খবর রাখা।
১০) উইন্ডোজ রিপ্রিয়ার করা
সহ আরও বিশেষ কিছু সুবিধা আছে যা ব্যবহার করা কালে বুঝতে পারবেন।
সফটওয়্যার টি ডাউনলোড করার পর ওপেন করুণ তারপর নিচের ছবির মত ইংলিশ (English) ভাষা নির্বাচন করে “Next” বাটনে ক্লিক করুণ।

এখন আপনি যে ফোল্ডারে সফটওয়ারটি সংরক্ষণ করতে চান সেই ফোল্ডারটি নির্বাচন করুণ এবং “Install” বাটনে ক্লিক করুণ, ১০ -১৫ সেকেন্ড এর মধ্যে সফটওয়্যার ইন্সটল সফল হবে।

এবার ইন্সটল কৃত ফোল্ডার থেকে “TuneUpPortable.exe” নামক ফাইলটি ওপেন করুণ এবং লুফে নিন নতুন সংস্করণ TuneUp 2012 এর সকল সুবিধা।


তাহলে আর দেরি না করে এক্ষনি নিচের ডাউনলোড লিঙ্ক থেকে ডাউনলোড করেনিন মাত্র ৪০ মেগাবাইটের সফটওয়্যার টি। এই সফটওয়্যার টি বর্তমানে বেটা ৬ রিলিজে রয়েছে যদিও কিছুদিন পরে ফাইনালি রিলিজ হবে তারপরেও অপেক্ষা করার সময় নাই। সফটওয়্যার টি বহনযোগ্য তাই ইন্সটল এর ঝামেলা নাই।
ফাইলসনিক থেকে ডাউনলোডঃ এখানে ক্লিক করুণ

কি কাজ করে এই TuneUP সফটওয়্যার?
অনেকেই জানেন TuneUP এর কাজ কি, তারপরেও যারা নতুন ব্যবহারকারী তাদের জন্য কিছু আইডিয়া দেয়ার জন্যই কিছু লিখলাম। পিসির স্বাস্থ্য চর্চার জন্য TuneUP এর ব্যবহার করা, এই সফটওয়্যার দিয়ে উইন্ডোজ এর সকল ধরনের সমস্যার সমাধান করা যায়।যেমনঃ
০১) পিসির হার্ডডিস্ক এর খোঁজ খবর
০২) উইন্ডোজ এর গতি বৃদ্ধি করা
০৩) উইন্ডোজ এর রেজিস্ট্রি পরিষ্কার করার
০৪) অহেতুক জমা হয়ে থাকা অপ্রয়োজনীয় ফাইল গুলকে মুছে ফেলা বা পরিষ্কার করা
০৫) থিমের কালার, আইকন, লগইন স্ক্রিন পরিবর্তন সহ উইন্ডোজ কে কিছুটা কাস্টমাইজ করা
০৬) উইন্ডোজ এ ইন্সটল কৃত সফটওয়্যার সমূহ আন-ইন্সতাল্ল/মুছে ফেলা
০৭) হার্ডডিস্ক ডিফ্রাগমেন্ট করা
০৮) কাস্টম রেজিস্ট্রি এডিটর যার সাহায্য সহজেই রেজিস্ট্রি এডিট করা
০৯) ডিস্কএক্সপ্লোরার ব্যবহার করে হার্ডডিস্কের সকল ফাইলের খোঁজ খবর রাখা।
১০) উইন্ডোজ রিপ্রিয়ার করা
সহ আরও বিশেষ কিছু সুবিধা আছে যা ব্যবহার করা কালে বুঝতে পারবেন।
ইন্সটল পদ্ধতিঃ
যদিও এটা পোর্টেবল তাই ইন্সটল এর ঝামেলা নাই তারপরেও একটু আধটু প্রয়োজন হয় শুধু ভাষা নির্বাচন করার জন্য। তাই কয়েকটা স্ক্রিনশত দিয়ে বুঝিয়ে দিলাম কিভাবে এটা ইন্সটল করতে হবে।সফটওয়্যার টি ডাউনলোড করার পর ওপেন করুণ তারপর নিচের ছবির মত ইংলিশ (English) ভাষা নির্বাচন করে “Next” বাটনে ক্লিক করুণ।

এখন আপনি যে ফোল্ডারে সফটওয়ারটি সংরক্ষণ করতে চান সেই ফোল্ডারটি নির্বাচন করুণ এবং “Install” বাটনে ক্লিক করুণ, ১০ -১৫ সেকেন্ড এর মধ্যে সফটওয়্যার ইন্সটল সফল হবে।

এবার ইন্সটল কৃত ফোল্ডার থেকে “TuneUpPortable.exe” নামক ফাইলটি ওপেন করুণ এবং লুফে নিন নতুন সংস্করণ TuneUp 2012 এর সকল সুবিধা।


তাহলে আর দেরি না করে এক্ষনি নিচের ডাউনলোড লিঙ্ক থেকে ডাউনলোড করেনিন মাত্র ৪০ মেগাবাইটের সফটওয়্যার টি। এই সফটওয়্যার টি বর্তমানে বেটা ৬ রিলিজে রয়েছে যদিও কিছুদিন পরে ফাইনালি রিলিজ হবে তারপরেও অপেক্ষা করার সময় নাই। সফটওয়্যার টি বহনযোগ্য তাই ইন্সটল এর ঝামেলা নাই।
ফাইলসনিক থেকে ডাউনলোডঃ এখানে ক্লিক করুণ
1 comments:
Eta ki latest
Post a Comment